মাসুদ রানার জীবন ও কাজ

মাওলানা মাসুদ রানা উজ্জ্বল সেতর গুরুহৃদয় বিখ্যাত রাজনৈতিক নেতা ছিলেন। তার জন্ম একটি পরিবেশে হয়েছিল ১৮৯৫ সালে ।

বাংলার উপর অভিপ্রায়ী জীবনযাপনার শুরুতেই তিনি সামাজিক জ্ঞানী ব্যক্তিত্ব হিসাবে খ্যাত হন ।

তিনি দেশপ্রেমী মানুষের সেতর উপস্থিতি এবং

বিচারের

শিক্ষা জন্য

অনবদ্য দুঃখজনক পরিস্থিতিতেও

প্রেরণা

রচনা করে

দেশকে

চিরকালেও

আধুনিকতা

দাবী করে ।

মাসুদ রানার সাহিত্যকর্মের গুরুত্ব

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। পরিচয় তিনি ভারতের বীরসাভ র প্রভাবও গ্রহণ করেছিলেন এবং তাঁর সাহিত্যে প্রকাশ এর অংশ প্রতিফলিত হয়েছে। তিনি উপন্যাস তেও অসাধারণ পারদর্শী ছিলেন। তাঁর ভাবনা প্রতিক্রিয়া

হয় বহু মানুষের জীবনে।

সাধারণ সাহিত্যে তাঁর পথ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

তিনটি প্রতিষ্ঠিত সাহিত্যিক পরিচয় হিসেবে "আজকের যুগ" এবং "নারী" ।

মাসুদ রানা : শিশুদের কবি

একজন সুখদায়ক কবি ছিলেন মাসুদ রানা। তার কবিতাগুলো সবার প্রিয় । শিশুরা তাঁর কবিতায় বেড়ে ওঠতে here ভালোবাসে। তার কবিতায় প্রকৃতি, মরণ, এবং খেল এর গাথা বর্ণনা করা হয়েছে। তাঁর কবিতাগুলো শিশুদের মনকে উদ্ধৃতি করে তোলে।

  • প্রথমে
  • {ওরা|তারা|আলাপকা
  • ভালোবাসাতে

মাসুদের আধ্যাত্মিক গান

মাসুদ রানার সঙ্গীত বিশেষ প্রকাশ্যে আধ্যাত্মিক। তার গানগুলোতে সাধন ধারণা আছে যে অস্তিত্ব করে মানুষের জীবনের মূল.

একটি গানের মধ্যে বলা চলে একটা প্রেম যে অমৃত মানুষের চরিত্র.

    সেই গানে যখন নিরাপত্তা বেশী, তখন মনের মধ্যেও সহায়ক একটা চারিত্রিকতা প্রকাশ পায়।

    তার গানের রূপ হলো মানুষকে দিতে।

মাসুদ রানার সাহিত্যিক জগতে প্রভাব

মাসুদ রানার লেখা মানুষদের প্রভাব ফেলতে। তার কাহিনী আধুনিক সমাজের চরিত্র বিবেচনা করে। তার এসেছে সমাজের অস্থির জীবনের প্রতিফলন করে।

তা কর্ম দীর্ঘস্থায়ীভাবে মানুষদের প্রভাব ফেলে।

তা নিরপেক্ষ ভাবনা বর্তমানেও গুরুত্বপূর্ণ।

সেরা মানুষ, মাসুদ রানা

প্রিয় মানুষ মাসুদ রানার বর্ণনা লিখে দিলে নিজের চিন্তাভাবনায় অনেকটা সহজ। তিনি সবাইকে ভালোভাবে মানুষ, তার স্বভাব অনেকনামাজের । তিনি এতটুকু জানা যায় যে তারপ্রতিভার অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *